লেবেল

বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৬

নিজের Android ফোন থেকে বন্ধুর Android ফোন কন্ট্রোল করুন মাত্র ১৩০কিলোবাইট এর একটি অ্যাপ দিয়ে,বুঝিতেই পারবে না don’t miss

আশা করি সবাই ভাল আছেন কাজের কথাই আসি, আপনি হয়তো ভাবছিলেন আমার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি দিয়ে যদি আমার বন্ধুর ফোনটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারতাম
যদি তাই ভেবে থাকেন তাহলে এই টিউন আপ্নার জন্য।
যা যা লাগবে =
   teblet remote নামের একটি   software (software টির আকার মাত্র 132kb)
Software name:Tablet remote
ডাউনলোড লিংক:

click here

[[link এ গিয়ে free download এ ক্লিক করবেন তারপর coad দিয়ে Download file এ ক্লিক করবেন তারপর নিচে App টির নাম দেখতে পাবেন ওটাই ক্লিক করবেন]]


কাজের ধারা=
     tablet remote software টি আপনার ফোন ও আপনার বন্ধুর ফোন এ ইন্সটল দিন।
   এবার সফটওয়্যার টি অপেন করুন
   অপেন করার পর setup option এ যান, এখানে আপ্নি 2 টি option পাবেন
     ১।anable tablet remote in the settings
      2।change the input method for tablet remote।
প্রথমে আপ্নি ১ নং option টিতে click করুন। click করার সাথে সাথে settings এ চলে যাবে
এখান থেকে আপ্নি tablet remote এ select করুন। এবার back করে ২ নং option আসেন
 ২নং এ ঠিক চিনহ দিন=
back করুন,, এবার connection অপশনটিতে যান।
যে কাজ গুলু উপরে করেছন তা হুবুহু আপ্নার বন্ধুর ফোন এও একই সাথে করে নিবেন।
connection অপশন টিতে গিয়ে আপ্নার বন্ধুর scan করে আপনার বন্ধুর ফোন টি খোজে নিন এবং
connect korun।
 connection অপশন এ যাবার আগে আপ্নার bluetooh settings এ গিয়ে visibility)>never time out দিয়ে আসুন।
আপনার কাজ সেশ, এবার remote অপশন এ গিয়ে আপনার বন্ধুর ফোন টি দুর থেকে নিয়ন্ত্রক করুন।
remote এর মাধ্যমে যা যা নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন
১।music player
২।video player (mx player সবচেয়ে সুন্দর ভাবে)
৩।নেট browse করতে পারবেন!।
৪।File manager
আরও অনেক কিছু।













সকাল ৬টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত বাংলালিংকে নেট চালান একদম ফ্রি। তাও আবার দুর্দান্ত স্পিডে।



সবাইকে জানাই ও সালাম/নমস্কার। এখন বাংলালিংক দিচ্ছে সকাল ৬টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত আনলিমিটেড নেট চালানোর সুযোগ। এই অফারটিতে subscribe করতে চাইলে প্রথমে আপনার ফোনে কোনো টাকা বা এম্বি রাখা যাবে না। এবার *৫০০০*১১১# ডায়াল করুন দেখুন apni banglalink akdom free net a subscribe করেছেন এরকম লেখা উঠেছে।ব্যাস আপনি আনলিমিটেড ফ্রিনেটের অন্তভুর্ক্ত হয়ে গেছেন। এবার আরামসে ফ্রি নেট চালান এবং ডাউনলোড করুন। অফারটি বাতিল করতে *৫০০০*১১২# ডায়াল করুন। বি:দ্র:অফারটি সিমিত সময়ের জন্য।




New SIM Offer

Offer Detail:
From 20 October 2016, All new Grameenphone pre-paid (Nishchinto), Djuice, Ekota 1, 3 and BS 1,3,4 (Shofol) & 5, Bondhu, Grameenphone Public Phone and Village phone connections will enjoy following offers.
Start-up price SIM price would be Tk. 200. (Price of Ekota Connections will be Tk. 170).
Enjoy the following benefits with your new prepaid connection:
Offer Detail:
  • New Connections will be able to enjoy Tk. 5 Preloaded Talktime, 50 GP-GP SMS, 1 GP-GP MMS, and 50MB Internet free
  • Preloaded Talktime for Village Phone will be Tk. 50
  • Validity of all the Preloaded bonus will be 30 days including disbursement date
  • Free SMS and Internet will be disbursed within 72 hours of activation
  • To check the pre-loaded talk time dial *566# and for bonus dial *121*1*2#
  • After consumption of free volume quota within the validity period, customer will be charged at Tk. 0.01/10Kb, up to Tk. 200
1 GB Free Internet, 100% talk time bonus, Adha poisha & 1 poisha per second on First Recharge:
  • On Tk. 34 taka First Recharge, Customers will be able to enjoy 0.5 poisha/second call rate to any Grameenphone number and 1 poisha/second to any other local numbers 24 hours for 15 days. In addition, customers will get 34 minutes to any local numbers for 15 days and 1 GB Internet for 15 days and 1 GP-Any Operator SMS for 15 days.
  • On Tk. 54 First recharge, customers will be able to enjoy 0.5 poisha/second call rate to any Grameenphone number and 1 poisha/second to any other local numbers 24 hours for 30 days. In addition, customers will get 54 minutes to any local numbers for 30 days and 1 GB Internet for 30 days and 1 GP-Any Operator SMS for 30 days.
  • Upon expiry of special tariff, customers will be able to enjoy the main package call rate.
  • While enjoying the special lower tariff, others lower tariff will not be applicable, lower tariff is not applicable on bonus amount, bonus minutes or Emergency Balance and these will be consumed first.
  • New customers activated after 1st December, 2015 will also be able to enjoy the lower tariff, bonus voice and internet offers.
  • To check bonus, please dial *121*1*2#
1GB at Tk. 9 offer on Tk. 34 First Recharge:
  • On Tk. 34 First Recharge, customers will be eligible to buy 1GB Internet for only Tk. 9 (inclusive all charges).
  • Customers can avail 1 GB Internet for Tk. 9 (inclusive all charges) offer only once in one calendar month.
  • 1GB Internet for Tk. 9 (inclusive all charges) offer will be open for 4 consecutive months including the month of 34 taka first recharge. Each calendar month, customers can avail the offer once.
  • Customers need to dial *121*19# to avail 1GB Internet for Tk. 9 offer each time.
  • The validity period for the 1 GB Internet for Tk. 9 (inclusive all charges) offer is 7 days. Subscribers can avail this offer maximum of 4 times within the eligibility period. Four calendar months will be started from the date of the Tk. 34 first recharge.
  • Customers can check their monthly remaining opt-in quota by dialing *121*20#
  • This offer will be applicable only on Tk. 34 first recharge done from 20 October and onwards during the campaign period.
  • Mentioned recharge points will remain restricted for that particular customer during the offer period (in case of any recharge of 34 Taka, 54 taka recharge).
  • 5% Supplementary Duty (SD) + 15 % VAT inclusive of SD will be applicable for all charges + 1% surcharge on base tariff.

গ্রামীনফোনে ২৫৫ এম.বি ৫৫৫ এম.বি এবং ১জিবি ফ্রি পাওয়ার জন্য একটা নতুন ট্রিক্স। আসুন জেনে নিই

ভাই আগেই বলি এর জন্য কিছু খরচাও আছে। আপনি যদি ফ্রেক্সিলোডের দোকান থেকে ২৫০ টাকা ফেক্সি করেন কোনো দিন কি কোনো মেগাবাইট পাইছেন!!! নিশ্চই না। তবে যদি কোনো অফার জন্য করেন তাহলে হয়ত পান কিন্তু আমার মত অনেকেই আছে যারা ইন্টারনেটের জন্য প্রচুর খরচ করেন। তাদের জন্যই লিখছি। গ্রামীনফোনের ওয়েবসাইট থেকে দেখবেন অনলাইনে ফ্লেক্সি করার অপশন আছে কিন্তু জানেন কি এর জন্য অফারও আছে। জ্বি ভাই!! আপনি যদি ২৫৫ টাকা ফ্লেক্সি করেন তাহলে ২৫৫ এম বি ফ্রি পাবেন আবার ৫৫৫ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে ৫৫৫ এম বি পাবেন আবার যদি ১০০০ টাকা ফ্লেক্সি করেন তাহলে ১ জিবি ফ্রি পাবেন।

অনেকেই গালি গালাজ করছেন এত  টাকা ফ্লেক্সি করলে কি লাভ... শুধু শুধু !!

 

 আছে ভাই। আমি আগেই বলছি আমার মত যারা ইন্টারনেটের পাগল তারা কেউ ব্রডব্যান্ড আবার কেউ সিম ব্যবহার করে। তাই তাদের জন্য খুবই দরকার। 

জিপি স্টার হওয়ার সুযোগঃ-

আপনি সাধারন ভাবে দোকান থেকে ফ্লেক্সি করলে জিপি স্টার হইতে পারবেন না। কিন্তু অনলাইন থেকে ফ্লেক্সি করলেই পাবেন জিপি স্টার হওয়ার সুযোগ। কিন্তু এমনি যদি ফ্লেক্সি করেন তাহলে ৩ মাস একটানা  ১৫০০ টাকা ফ্লেক্সি এবং ইউজ করতে পারবেন।

সুবিধাঃ-

হে ভাই! জিপি স্টার হলে তো আর পেট ভরবে না!! অনেকেই জানেন না জিপি স্টার হইলে  কি লাভ। আছে লাভ আছে। গত ঈদে জুতা কিনতে গিয়ে LOTTO তে ১৫০ টাকা ছাড় পাইছে এইটা একটা লাভ। রেস্টুরেন্ট এ খাইতে গিয়া ৩০% ছাড় পাইছি। এইটাও লাভ। বাগডুম অনলাইন শপ থেকে বডি স্প্রে কিনছি ১০% ছাড়ও পাইছি এইটাও লাভ।
এইবার আপনাদের ব্যপারটা আশা করি বুঝতে পারছেন। এখনোও যাদের ক্ষোভ আছে তাদের জন্য কথা হইল প্রথমেই বলছি খরচাও আছে কাজেই শুধু শুধু দোষ দিবেন না।

যাদের ভালো লাগছে তারা আমার ব্লগ সাইট থেকে জিপির নানাবিধ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬

অনেকে হয়তো ভাবছেন ফেসবুক আইডি পারমানেন্টলি ডিলিট করার জন্য এর আগে অনেক টিউন বা টিউন তো আছেই। তাহলে এটা নতুন করে আবার কেন দেওয়া হচ্ছে। হাঁ, এটা আপনার পিসির জন্য না, একমাত্র মোবাইল ফোনের জন্য।
গতকাল আমার একটি ফেসবুক আইডি মোবাইল ফোন থেকে ডিলেট করার জন্য অনেক চেষ্টা করলাম (www.facebook.com/help/delete_account) এ লিংক দিয়ে কিন্তু কোন ভাবে কাজ হয় না। পরে আমার বন্ধুর ফোন দিয়ে ও লিংক দিয়ে চেষ্টা করলাম কিন্তু কাজ হল না। তখন বুঝতে পারলাম এ লিংক শুধু মাত্র পিসি দিয়ে কাজ হয় এবং আমার পিসি দিয়ে যখন ডিলিট করলাম তখন কাজ হল। পরে মোবাইল ফোনের জন্য নিজে নিজে কিছু করার চেষ্টা করলাম। যদিও সহজ পদ্ধতি বা হয়তো আপনারা অনেকে জানেন তারপরও দেওয়া হল।
প্রথমে আপনার যে ফেসবুক আইডি ডিলেট করবেন সে আইডি টি login করুন। সাধারনত পেজের নিচে কয়েকটি অপশন থাকে তার ভিতর (Help) অপশনটি বাছাই করতে হবে। সেখানে অনেক গুলো Help তালিকা সহ একটা search box থাকবে ঐ search box এ 'delete account' লিখে search দিন। নিচে 'Delete Account' একটা অপশন আসবে, এখানে অনেকগুলো লেখা আসবে তার ভিতর দুটি লিংক থাকবে ১ম টি ’download a copy...’ আর ২য় টি 'let us know'। এখন আপনি ২য় ’let us know’ লিংকটিতে প্রবেশ করলেই একটি পেজ আসবে ও password চাইবে। password দিয়ে submit করলেই আপনার ফেসবুক আইডি ডিলেট হয়ে যাবে।
বি:দ্র: আপনার ফেসবুক আইডি পারমানেন্টলি ডিলিট হতে ১৪ দিন সময় নিবে। এ ১৪ দিনের ভিতর আপনি লগইন করে আপনার আইডি ফিরে পেতে পারেন। আর ফিরে পেতে না চাইলে আপনাকে ১৪ দিন অপেক্ষা করতে হবে। ১৪ দিন পরে ফেসবুক আইডি পারমানেন্টলি ডিলিট হয়ে যাবে।

সবার সুস্বাস্থ্য আর শুভকামনা দিয়ে শেষ করছি। ধন্যবাদ সবাইকে।
 নতুন কিছুু শিকতে আমাদের সাথে থাকুন

আপনি জানেন কি কোন কোন দেশে ফেসবুক বন্ধ? কেন বন্ধ? ফেসবুক সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য জেনে নিন।

বিভিন্ন সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বন্ধ করে দিয়েছে ফেসবুক। বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বন্ধ করা হয় সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুক। কোনো কোনো দেশ একদিনের মাথায় নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও কোনো কোনো দেশে চিরস্থায়ীভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয় সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যমকে। আবার চীনের মতো জনবহুল এবং প্রযুক্তিবান্ধব দেশ ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে চালু করেছে নিজস্ব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। নানা দেশে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের ওপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইনডেক্স অন সেন্সরশিপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানে বিভিন্ন দেশে ফেসবুক বন্ধের কারণ এবং সময়সীমা তুলে ধরা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমনিতেই রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব চলছে দেশটির। কখনো কখনো এই দ্বন্দ্ব গড়িয়েছে সাইবার যুদ্ধে। উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন দলের নেতা কিম জং উন তার দেশে সব সময়ই ইন্টারনেট ব্যবহার সীমিত রেখেছেন। বিভিন্ন সময় আরোপ করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। মজার বিষয় হচ্ছে উত্তর কোরীয় নাগরিকরা সীমিতভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেলেও উত্তর কোরিয়ার অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকরা থ্রিজি ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারের সুযোগ পান। উত্তর কোরিয়ায় আন্তযোগাযোগের জন্য সীমিত আকারে কোয়াংমিয়ং (Kwangmyong) নামের ইন্ট্রানেট ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। যদিও সেখানে শুধুমাত্র জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছাড়া অন্য কিছু টিউন করার সুযোগ কম! পিয়ংইয়ং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির কিছু শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা তাঁদের বিশেষায়িত ল্যাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পান। কিন্তু সরকারি বিধিনিষেধের কারণে সহসা কেউ সে সুযোগ কাজে লাগাতে চান না। ওয়াশিংটন টিউনের এক প্রতিবেদনে উত্তর কোরিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সোশ্যাল মিডিয়া গবেষক রামেস্ট শ্রিনিবাসন জানিয়েছেন, ‘উত্তর কোরিয়া হচ্ছে এমন একটা দেশ যেখানে প্রত্যেকটি কম্পিউটার বা প্রযুক্তিতে সরকারি নজরদারি রয়েছে। সফটওয়্যার থেকে হার্ডওয়্যার সবকিছুতেই সরকারি বিধিনিষেধ জারি আছে’।

ইরান

যুক্তরাষ্ট্রের আরেক বিপক্ষ শক্তি ইরান। এই দেশেও বন্ধ রয়েছে ফেসবুক। তবে মজার বিষয় হচ্ছে সাধারণ জনগণের ফেসবুকে প্রবেশাধিকার না থাকলেও রাজনৈতিক নেতাদের ফেসবুক এবং টুইটার অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রয়েছে। ইরানের সপ্তম এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ক্ষমতায় আসেন ২০১৩ সালে। নির্বাচনী প্রচারণায় সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করেছিলেন রুহানি। এমনকি তাঁর ফেসবুক এবং টুইটার দুটি অ্যাকাউন্ট এখনো সক্রিয়। সেখান থেকে ইরানি সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক খবরাখবর প্রচার করা হয়। যেহেতু দেশটিতে ফেসবুক এবং টুইটার বন্ধ রয়েছে, তাই রুহানিকে এসব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ব্যবহার করতে হয় প্রক্সি সার্ভার দিয়ে। ২০০৯ সালে নির্বাচনের সময় প্রথম বিরোধী দলের প্রচারণা ঠেকাতে ইরানে ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এ বছরের মে মাসে ইরান সরকার সর্বশেষ ঘোষণা দেয় যে, সহসা সোশ্যাল মিডিয়া খুলে দেওয়া হবে না।

চীন
‘দ্য গ্রেট ফায়ারওয়াল অব চায়না’ নামে  ইন্টারনেটের ওপর সেন্সরশিপ এবং নজরদারি বজায় রেখেছে চীনা সরকার। ২০০৯ সালে ‘উরুমকি দাঙ্গা’র পর ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয় চীনে। মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত চীনের স্বায়ত্তশাসিত উইঘুর অঞ্চলের রাজধানী উরুমকিতে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই ছড়িয়ে পড়েছিল দাঙ্গা। বিচ্ছিন্নভাবে চলা সে দাঙ্গায় প্রাণ হারায় ১৯৭ জন। দাঙ্গার পরিকল্পনা এবং যোগাযোগে ফেসবুক ব্যবহার করা হচ্ছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সে সময় সারা দেশে ফেসবুক বন্ধ করে দেয় চীনা সরকার। এর পর থেকে বিভিন্ন সময়ে ইন্টারনেটের ওপর আরো কড়াকড়ি আরোপ করে চীনা সরকার। ২০১৩ সালে সীমিত আকারে সেই নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছিল চীনা সরকার। যদিও তা সাংহাইয়ের মুক্তবাণিজ্য এলাকার মাত্র ১৭ বর্গমাইলের মধ্যে। তবে বিদেশি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট বন্ধ থাকলেও উইবো, রেনরেন, উইচ্যাটের মতো চীনা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং অ্যাপগুলো এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চীনে। আর তাই ফেসবুক বা টুইটারের অভাব এখন আর তেমন বোধ করেন না চীনারা।

কিউবা
লাতিন আমেরিকার দেশ কিউবাতে সরকারিভাবে ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক বন্ধ করা হয়নি। তবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা সেখানে বেশ কষ্টসাধ্য এবং ব্যয়বহুল। শুধুমাত্র রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক এবং মেডিকেলে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে বৈধভাবে কিউবায় ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেয়ে থাকেন। এর বাইরে সবাইকেই নির্ভর করতে হয় সাইবার ক্যাফের ওপর। সেখানে এক ঘণ্টা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গুনতে হয় ৬ থেকে ১০ ডলার। কিন্তু কিউবার মানুষের গড় আয় ২০ ডলার। তাই এত দাম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার সেখানে বিলাসিতা হিসেবেই গণ্য করা হয়। আর এত টাকা খরচ করে সাইবার ক্যাফেতে বসলেও ধীরগতির সংযোগের কারণে পুরো টাকাটাই জলে যায় ব্যবহারকারীদের। আর এভাবেই ইন্টারনেট-বিচ্ছিন্ন জীবনযাপন করছেন কিউবানরা।

মিসর
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের সময় সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যাতে এর মাধ্যমে আন্দোলনকারীরা সংগঠিত হতে না পারেন। এ ছাড়া আন্দোলন সম্পর্কে যাতে বিদেশিরা জানতে না পারেন সে জন্য মিসরীয় সাইটগুলো যাতে বিদেশ থেকে দেখা না যায় সে ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে প্রক্সি সার্ভিস ব্যবহার করে আন্দোলনকারীরা ইউটিউব, হটমেইল, গুগল ব্যবহার করে আন্দোলন বেগবান রেখেছিলেন এবং হোসনি মোবারকের পতন ঘটেছিল। এরপর অবশ্য ফেসবুক এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো খুলে দেওয়া হয়।

সিরিয়া
২০০৭ সালে প্রথম সিরিয়াতে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাসার আল আসাদের সরকার আশঙ্কা করেছিল এসব সাইট ব্যবহার করে ইসরায়েলি গোয়েন্দারা বাসার সরকারবিরোধী প্রোপাগান্ডা চালাতে পারে। ২০১১ সালে অবশ্য প্রেসিডেন্ট আসাদ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিলেন। ততদিনে অবশ্য মিসর ও তিউনিশিয়ার মতো সিরিয়াতেও সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। সরকারিভাবে চার বছর বন্ধ থাকলেও সে সময়ে প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো ব্যবহার করেছিলেন সিরিয়ার নাগরিকরা।

মরিশাস
আফ্রিকার দেশ মরিশাসেও একদিনের জন্য ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছিল। কারণটা ছিল বেশ মজার। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাভিন রামগুলামের নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে কে বা কারা একের পর এক টিউন দিয়ে যাচ্ছিল। এই অপপ্রচার রুখতে ২০০৭ সালে সারা দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয় ফেসবুক। অবশ্য কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সেদিনই আবার ফেসবুক খুলে দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তান আপত্তিকর কার্টুন ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ২০১০ সালে দুই সপ্তাহ ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছিল পাকিস্তানে। পরে সে নিষেধাজ্ঞা তুলে ফেলা হলেও ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ায় এমন সব পেজ বিভিন্ন সময় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ভিয়েতনাম
২০০৯ সালের নভেম্বরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যদিও সরকারিভাবে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। তবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ায় প্রযুক্তিবিদদের দিয়ে ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছিল দেশটির সরকার। যদিও দেশটির সরকার কখনোই এ ধরনের কোনো আদেশ দেওয়ার কথা স্বীকার করেনি। এরপরও বিভিন্ন সময়ে সরকারি ঘোষণা ছাড়াই ইন্টারনেট এবং ফেসবুক ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে দেশটিতে। ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বের ভিয়েতনাম সরকার ‘ডিক্রি ৭২’ জারি করে যেখানে বলা হয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো।

শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ফেসবুক রিএকশান : কেনো মার্ক ডিসলাইক(Dislike) বাটনের বদলে এটি দিল


ফেসবুক পাঁচটি নতুন বোতাম চালু করেছে যা ফেসবুক রিএকশান (Facebook Reactions) নামে পরিচিত। তারা ফেসবুকে ডিসলাইক বাটন (Dislike) বাটনের  বদলে এটি চালু করেছে। অথচ সবাইক ডিসলাইক বাটনই চেয়েছিল

ফেসবুক রিএকশান (Facebook Reactions)  কি ?

ফেসবুক রিএকশান আপনাকে শুধু লাইক দেয়া ছাড়া আরো অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে . উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার একজন বন্ধুর ব্রেকাপ হয়  অথবা ফেরার পথে তাদের গাড়ী গুড়িয়ে যায়,তাহলে এটাতে লাইক দিলে খুব খারাপ দেখাবে, এবং  হতে পারে আপনি টিউমেন্ট করতে চাচ্ছেন না এখানে ফলে  আপনি আর  কিছুই করছেন শেষ পর্যন্ত, এবং আপনার বন্ধু কখনই জানতে পারবেনা যে  আপনি তাদের টিউন দেখেছেন এবং তাদের সম্পর্কে চিন্তা করছেন।

সাইটটি  ফেসবুক রিএকশান (Facebook Reactions) চালু করেছে, যার সাহায্যে ব্যবহারকারীরা "দুঃখ" এবং "রাগ " সহ পাঁচটি নতুন উপায়ে প্রতিক্রিয়া করতে পারবে . কিন্তু এটা বছর ধরে-আকাঙক্ষিত সবার চাওয়া  ডিসলাইক বোতামটি  চালু করেনি কিন্তু পুরোনো লাইক বাটনটি ঠিকি রেখেছে।



 ফেসবুক রিএকশান (Facebook Reactions) ব্যবহার করে আপনি কি কি করতে পারবেন ?

এখানে ছয়টি রিএকশান আছে যা আপনি আপাতত ব্যবহার করতে পারবেন:

  • Like : এটি পুরোনো লাইক বাটনের মতই যেটা আমরা অনেক আগে থেকেই ব্যবহার করছি

  • Love : লাল  বৃত্তের মধ্যে সাদা একটি হার্ট, এটা দিয়ে আপনি বুঝাতে পারবেন একজন লাইক এর থেকেও বেশি কিছু পাওয়ার যোগ্য

  • Ha-ha: লোল শব্দটার বদলে এটি চমতকার ভাবে ব্যাভয়ার করা যায়, এটি দিয়ে বন্ধুকে বোঝাতে পারবেন তার টিউন যে কতটা হাসির

  • Wow: অবাক হয়ে যাওয়া একটি মুখ দেখা যায় এখানে।

  • Sad: কাওকে বাহবা দেখানোর জন্য এটি চমৎকার একটি ফিচার

  • Angry: টিউনের প্রতি আপনার রাগ দেখানোর জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন। ডিসলাইক বাটনের বদলে এটিও ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই করছে 😛

মার্ক জুকারবারগ বলেছেন যে

"আপনি প্রতিটা মুহূর্তে সুখের জিনিস শেয়ার করতে চাননা "

" মাঝে মধ্যে আপনি কিছু দুঃখের ও কষ্টের জিনিস শেয়ার করতে চান। আমাদের কমিউনিটি বেশ কয়েকবছর ধরে একটি ডিসলাইক বাটন চাচ্ছিল। কিন্তু এজন্য চাচ্ছিলনা যাতে বন্ধুকে বলতে পারে আমার কাছে তোমার টিউন পছন্দ হয়নি


"মানুষ তাদের সহানুভূতি প্রকাশ করতে চায় এবং তাদের আবেগ প্রকাশ করতে চায়।

মানুষ আসলে একটি টিউন সম্পর্কে নেতিবাচক অনুভূতি প্রকাশ করতে চায়না,তিনি বলেছেন, কিন্তু এর পরিবর্তে তারা একটি উপায় চায় যা দ্বারা তারা একটি টিউনের ব্যাপারে দুঃখ প্রকাশ করতে পারবে

এর ফলে নতুন আপডেট চালু করা হয়েছে যা দ্বারা আপনি টিউনের ব্যাপারে আপনার অনুভুতি শেয়ার করতে পারবেন

যারা এখনো জানেন না কিভাবে  ফেসবুক রিএকশান (Facebook Reactions) ব্যবহার করবেন  তারা দেখেন নিন কিভাবে এটা ব্যবহার করবেন

এন্ডইড ফোনের ক্ষেত্রে 

  • ফেসবুকে এপ্লিকেশানে লগিন করুন

  • লাইক বাটনটি ধরে রাখুন আর যেকোনো রিএকশান ক্লিক করে ছেড়ে দিন আপনার বন্ধুর জন্য

ওয়েবের ক্ষেত্রে 

  • লাইক বাটনটির উপর মাউস পয়েন্টার টি রাখুন 

  • এতে ফেসবুক রিএকশান ভেসে উঠবে 

  • আপনার পছন্দমত যেকোনো রিএকশান সিলেক্ট করুন   


  •  

এত  সুবিধা দিল ফেসবুক কিন্তু এখন লাইক মি স্ট্যাটাস মেরে বেড়ায় এখন তারা কি করবে 😛 ?

আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। আজকে এতটুকুই। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)